মোঃ হুমায়ূন কবীর ফরীদি#
বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী জগন্নাথপুর আওয়ামীলীগের অভিবাবক জনাব সিদ্দিক আহমদের হস্তক্ষেপে পুনঃরায় ভর্তি ও পরীক্ষার সুযোগপেয়েছে প্রায় ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী। গত ৫ আগষ্ট , ছিল জগন্নাথপুর ডিগ্রি কলেজের স্নাতক-২য় বর্ষের টিউটরিয়াল পরীক্ষার ধার্য্যকৃত দিন । ধার্যকৃত ওই দিনে কলেজ কর্তৃপক্ষের পাওনা আদায় করতে না পারায় পরীক্ষার দিনক্ষন পিছিয়ে নিয়ে কলেজ গর্ভনিংবডির শিক্ষানুরাগী সদস্য ‘সিদ্দিক আহমদ’ এর আহবানে ডাকা হয় জরুরী এক সভা। সভাটি মঙ্গলবার (৮ আগষ্ট) দুপুরে অধ্যক্ষের কার্য্যালয়ে অনুষ্টিত হয়। অনুষ্টিত ওই জরুরী সভায় উপস্থিত ছিলেন কলেজ গর্ভনিংবডির শিক্ষানুরাগী সদস্য আওয়ামী লীগের বয়োজেষ্ট্য নেতা সিদ্দিক আহমদ, অভিভাবক সদস্য দিলোয়ার মিয়া, রেজাউল করিম রিজু, শহীদ মিয়া, কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুর নূরসহ সংশ্লিষ্টরা। বিশ্বস্ত সূত্রে জানাযায়, সুনামগঞ্জ জেলাধীন জগন্নাথপুর ডিগ্রী কলেজের স্নাতক-২য় বর্ষের ভর্তি ফি, বেতনসহ অন্যান্য পাওনা নির্ধারিত করা হয় ২ হাজার ৬শত টাকা। কিন্ত ভর্তি হওয়ার সময়সীমা পেরিয়ে গেলেও ‘টাকার জন্য ভর্তি হতে পারেনি এক-তৃতীয়াংশ শিক্ষার্থী।’ এছাড়া স্নাতক-২য় বর্ষের শিক্ষার্থীদের টিউটরিয়াল পরিক্ষার ফি ও বকেয়া বেতনসহ ১হাজার ৮শত টাকা নির্ধারিত করা হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাতেগুনা কয়েকজন শিক্ষার্থী কলেজ কর্তৃপক্ষের টাকা পরিশোধ করলেও প্রায় দুই শাতাধিক শিক্ষার্থী টাকা পরিশোধ পারেনি। এমন সংবাদ প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা সিদ্দিক আহমদ’র কাছে পৌঁছলে, তাঁর নিজ ইচ্ছা ও উদ্যোগে জরুরী বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মঙ্গলবার দুপুরে তিনি আলোচনায় বসেন কলেজ কর্তৃপক্ষকে নিয়ে। বৈঠকে স্নাতক-২য় বর্ষের পরীক্ষার ফি ১হাজার ৮শত টাকা থেকে কমিয়ে আনা হয়েছে ১হাজার ২শত টাকায় এবং স্নাতক-৩য় বর্ষের ভর্তি ফি ২হাজার ৬শত টাকা থেকে কমিয়ে আনা হয় ১হাজার ৫শত টাকা ধার্য্য করা হয়।
More News Of This Category