এর আগে বেলা সোয়া ১১টায় মন্ত্রিপরিষদের সভাকক্ষে আ ক ম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে সভা শুরু হয়। এতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মন্ত্রিপরিষদ সচিব আনোয়ারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া ভার্চুয়ালি মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা যুক্ত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘১০ আগস্ট পর্যন্ত বিধিনিষেধ বেড়েছে। সবাইকে ভ্যাকসিনেটেড হতে হবে সেই শর্তারোপ করা হয়েছে। অফিস-আদালত ১১ আগস্ট থেকে খুলবে। এই কদিন বাস্তবতা লক্ষ্য করব। টেস্ট কেইস হিসেবে দু-চারদিন দেখব। প্রয়োজন হলে জরুরি ভিত্তিতে বসে সিদ্ধান্ত।
তিনি বলেন, ‘অর্থনীতি সচল রাখাও দায়িত্ব। সেজন্য কিছু শিল্পকারখানা খোলা হয়েছে। যানবাহন সব চলবে না। রোটেশন অনুযায়ী চলবে। ১০০ গাড়ি থাকলে শ্রমিক নেতারা ঠিক করবেন, অল্প সংখ্যক চলবে। সীমিত আকারে গাড়ি চলবে। রেল ১০টার জায়গায় হয়তো পাঁচটা চলবে।
এর আগে গত ২৩ জুলাই সকাল ৬টা থেকে ১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে সরকার। সেই বিধিনিষেধের মেয়াদ আগামী ৫ আগস্ট রাত ১২টায় শেষ হবে। বিধিনিষেধে সব ধরনের গণপরিবহন, সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ। খাদ্যপণ্য উৎপাদন-প্রক্রিয়াকরণ, চামড়া পরিবহন-সংরক্ষণ ও ওষুধ খাত ছাড়া বন্ধ রয়েছে সব ধরনের শিল্পকারখানা।