,
শিরোনাম
“এ সাদেক ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি”এর দুই দিন ব্যাপী বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন ১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে কলকলিয়ায় “এ সাদেক ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি” কর্তৃক বিভিন্ন কর্মসূচী পালন জগন্নাথপুরে জাতীয় ইমাম সম্মেলন সম্পন্ন হযরত মাওলানা মরহুম এমদাদুর রহমান (রঃ) এর ঈসালে সাওয়াব উপলক্ষে মীলাদ ও দোআ মাহফিল এবং অসহায় গরীবদের মাঝে কাপড়  বিতরণ ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর ২০২৩ শিক্ষা বর্ষের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ‌্যে পুরষ্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-আন্দোলনকে কেন্দ্র করে জগন্নাথপুরে মামলা দায়ের বাতিল হতে পারে ১৫ আগস্টের সরকারি ছুটি ইন্টারনেট শাটডাউন: তদন্তে বেরিয়ে এলো যাদের নাম শেখ হাসিনাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দুর্নীতির মামলা থেকে খালাস পেলেন ড. ইউনূস

হাসিনা-সুচিকে নিয়ে দোটানায় দিল্লি

দৃক নিউজ২৪ ডেস্ক:- এক দিকে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা। অন্য দিকে মায়ানমারের অং সান সুচি। রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে প্রতিবেশী দুই রাষ্ট্রের দুই নেত্রীর মধ্যে কাকে কতটা সমর্থন করা হবে তা নিয়ে এখন প্রবল দোটানায় ভারত।

ঢাকায় মায়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা নিয়ে কূটনৈতিক চূড়ান্তপত্র দিয়েছে শেখ হাসিনা সরকার। ঢাকার তরফে মায়ানমারকে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, পশ্চিম মায়ানমার থেকে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধ করা না হলে ঢাকা বিষয়টি আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাবে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের দাবি, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উপরে নজরদারি চালাতে গিয়ে সীমান্তে বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে মায়ানমারের হেলিকপ্টার ও ড্রোন।

ডোকলাম বিতর্ক মেটার পরে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে চীনে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখান থেকে মায়ানমারে যান তিনি। রোহিঙ্গা নিয়ে মায়ানমারের অবস্থানকে সমর্থন জানিয়েছে ভারত। এমনকি ভারতে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ রুখতে বিভিন্ন রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। পশ্চিমবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার সেই নির্দেশ মানতে রাজি নন।

কিন্তু বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ফেরানোর কাজ (পুশব্যাক) শুরু হয়েছে। এমনকী জম্মু-কাশ্মীরে থাকা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে মোদী সরকারের উপরে চাপ দিচ্ছে সঙ্ঘ পরিবারও।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশও ভারতের কাছে রোহিঙ্গা শরণার্থী নিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা জানিয়েছে। দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রককে নিজেদের অবস্থান জানিয়েছেন। বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ শেখ হাসিনাকে ফোন করে জানিয়েছেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা নিয়ে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে।

বস্তুত মায়ানমার সরকার রোহিঙ্গা জনজাতির আলাদা পরিচয়ও মানতে রাজি নয়। তাদের মতে, রোহিঙ্গারা ‘বাঙালি মুসলিম’। এই যুক্তি মেনে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। কিন্তু রাষ্ট্রপুঞ্জ তা মানতে রাজি নয়। তাদের তরফে জানানো হয়েছে, রোহিঙ্গাদের মায়ানমারেই আশ্রয় দিতে হবে। তাদের আলাদা জাতি পরিচয়ও মানতে হবে মায়ানমার সরকারকে। ফলে পরিস্থিতি যে অত্যন্ত জটিল তা মেনে নিচ্ছেন দিল্লির কর্তারা।

কূটনীতিকদের মতে, মায়ানমারে চীনা প্রভাব ঠেকানোর জন্য সুচি সরকারের কাছাকাছি আসতে চাইছে ভারত। কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গেও চীনের সম্পর্ক দ্রুত বাড়ছে। মায়ানমারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে গিয়ে বাংলাদেশকে চীনের হাতে ঠেলে দেওয়া যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না। ফলে ভারত এখন উভয় সঙ্কটে। সূত্র: আনন্দবাজার

     More News Of This Category

ফেসবুকে আমরা

 

 

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ভোর ৪:৫১
  • দুপুর ১২:১০
  • বিকাল ৪:২৭
  • সন্ধ্যা ৬:১৩
  • রাত ৭:২৬
  • ভোর ৬:০৩